কুন্দুপুকুর মাজার
নীলফামারী সদর উপজেলার কুন্দুপুকুর ইউনিয়নে সূদুর পারস্য হতে এ এলাকায় ইসলাম প্রচারের জন্য আগত হযরত মহিউদ্দিন চিশ্তি (রাঃ) এর মাজার কুন্দুপুকুর মাজার হিসাবে পরিচিত।
ধর্মপালের রাজবাড়ি
গড় ধর্মপালের র্পর্বদিকে একটি ছোট নদীর তীরে ধর্মপালের রাজ প্রাসাদ ছিল। ধর্মপালের গড় থেকে ১ মাইল উত্তর-পশ্চিমে একটি মজে যাওয়া জলাশয় রয়েছে। যার পূর্ব পাড়ে বাঁধানো ঘাট ও একটি ৬ ফুট উঁচু ঢিবি এবং ঢিবির ভিতরের প্রাচীরের ইট দেখে অনেকে এটাকে ধর্মপালের রাজবাড়ি বলে মনে করেন।
ময়নামতির দূর্গ
রাজা ধর্মপালের বিধবা শ্যালিকা ময়নামতির নামে নির্মিত ‘ময়নামতি দূর্গ’ চাড়াল কাটা নদীর পশ্চিম তীরে ডোমার উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের আটিবাড়ি গ্রামে অবস্থিত। আয়তাকার এ দূর্গের চারিদিকে ৮ ফুট উঁচু, ১২ ফুট উঁচু এবং প্রায় ৩ হাজার ফুট দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট দূর্গ বেষ্টনী রয়েছে। বেষ্টনী দেয়াল ঘেঁষে ৩০ ফুট প্রশসত্ম পরিখা অবস্থিত।
চিনি মসজিদ
কয়েক’শ দক্ষ কারিগর এবং শিল্পির একনিষ্ঠ পরিশ্রমের ফসল হিসেবে ১৮৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় এই সুরম্য মসজিদ, মসজিদের গায়ে লাগানো রয়েছে ২৪৩ টি শংকর মর্মর পাথর, পাথরের সাথে মসজিদের মসজিদের গায়ে লাগিয়ে দেয়া হয় ২৫ টনের মতো চীনামাটির টুকরা। নয়নাভিরাম এই মসজিদটির ২৭ টি মিনার রয়েছে যার ৫টি এখনও অসম্পূর্ণ।
হরিশ্চন্দ্রের পাঠ
জলঢাকা থানার খুটামারা ইউনিয়নের অমত্মর্গত পাথর খন্ডে পরিপূর্ণ সুপ্রাচীন ধ্বংসাবশেষ টিলা হরিশচন্দ্রের পাঠ বা রাজবাড়ী। এটি চাড়াল কাটা নদীর দক্ষিণ তীরে প্রায় এক বিঘা জমির উপর উঁচু ঢিবি। ঢিবির উপর পাঁচ খন্ড বড় কাল পাথর জড়ে আছে। পাথরগুলো ঢিবির মাটিতে ডুবে যায় আবার ভেসে উঠে বলে পার্শ্ববর্তী স্থানের অধিবাসীদের বিশ্বাস।
ভিমের মায়ের চুলা
কিশোরগঞ্জ উপজেলা কমপেস্নক্স এর উত্তর-পশ্চিম দিকে ২০০ মিটার দূরে ‘ভীমের আখা’ বা ’ভীমের মায়ের চুলা’ অবস্থিত। এটি তিন দিকে উঁচু মাটির প্রাচীর বেষ্টিত একটি স্থাপনা যার প্রাচীরের উপরের তিনটি স্থান অপেক্ষাকৃত উঁচু। এর ভিতরের অংশ গভীর ও বাইরের তিন দিক পরিখা বেষ্টিত।
নীল কুঠি
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস